June 27, 2024, 11:55 pm

সংবাদ শিরোনাম
রংপুর বিভাগের সমবায় কর্মকর্তা ও সমবায়ী কর্তাদের নৈরাজ্যে কোটি কোটি টাকা লোপাট-দিশেহারা সাধারণ সমবায়ী গোয়াইনঘাটে হাফেজ্জী হুজুর রহঃ সেবা ফাউন্ডেশনের ঢেউটিন বিতরণ কুড়িগ্রামের ভুরুমারীতে ভিনদেশী রঙের দুই সন্তানকে নিয়ে দুঃশ্চিন্তায় বাবা মা নরসিংদীর চাঞ্চল্যকর কান্তা হত্যার পলাতক যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামী মামুনকে গ্রেফতার করলো রৌমারী থানা পুলিশ পটুয়াখালীতে ১ হাজার ২’শত কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে ৬ হাজার নারিকেল চারা বিতরন সান্তাহার পৌরসভার ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরের বাজেট ঘোষণা সান্তাহার পৌরসভার ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরের বাজেট ঘোষণা পার্বতীপুরে ৩দিন ব্যাপি কৃষি মেলার শুভ উদ্বোধন ও বিনামূল্যে কৃষকদের মাঝে বীজ ও সার বিতরণ পার্বতীপুরে পাট উৎপাদনকারী কৃষকদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ সম্পন্ন উখিয়ায় প্রাইভেটকারসহ ২৫ হাজার ৮’শ ইয়াবা নিয়ে চালক আটক

রংপুরের গৃহহীন সংগঠনের সংবাদ সম্মেলন

 

মোঃ আফ্ফান হোসাইন আজমীর, রংপুর প্রতিনিধিঃ

রংপুরের জেলা প্রশাসক মোবাশ্বের হাসানের আচরণে ক্ষুদ্ধ হয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভূমিহীন ও গৃহহীন নামের একটি সংগঠন। শনিবার (২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নগরীর সুমি কমিউনিটি সেন্টারে সংবাদ সম্মেলন করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির প্রধান সংগঠক আনোয়ার হোসেন বাবলু বলেন, দুই বছর ধরে ভূমিহীনদের পুনর্বাসনসহ তিন দফা দাবিতে আমরা নিয়মতান্ত্রিকভাবে আন্দোলন করে আসছি। সিটি করপোরেশন এলাকার প্রায় ৫ হাজার ভূমিহীনের তালিকা করে আমরা জমাও দিয়েছি। আমাদের দাবির যৌক্তিকতা বিবেচনায় নিয়ে পূর্বে দুইজন জেলা প্রশাসক খুবই আন্তরিকতার সঙ্গে সহযোগিতা করেছেন। তারা রংপুর শহরে ৬ একর জমির ওপর ভূমিহীনদের আবাসনের প্রস্তাব ঢাকায় পাঠিয়েছেন বলেও জানিয়েছিলেন।

রংপুরের জেলা প্রশাসক মোবাশ্বের হাসানের আচরণে ক্ষুদ্ধ হয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভূমিহীন ও গৃহহীন নামের একটি সংগঠন। শনিবার (২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নগরীর সুমি কমিউনিটি সেন্টারে সংবাদ সম্মেলন করা হয়।

ভূমিহীন ও গৃহহীন সংগঠনের সংগঠক আহসানুল আরেফিন তিতু বলেন, জেলা প্রশাসক প্রজাতন্ত্রের কর্মচারি। অথচ তার জনগণের সঙ্গে কথা বলার সময় নেই। আমরা সেখানে পাঁচ শতাধিক মানুষ অপেক্ষায় ছিলাম, নিচে দাঁড়িয়ে থাকলাম। অথচ সেখানে তিনি আমাদের সামনে দিয়ে হেঁটে গিয়ে গাড়িতে উঠে চলে গেলেন। বিষয়টি অত্যন্ত অসম্মানজনক।

এ বিষয়ে রংপুরের জেলা প্রশাসক মোবাশ্বের আহমেদ সময় সংবাদকে মুঠোফোনে বলেন, আমার দরজা সব সময় সবার জন্য খোলা। কোনো সেবা প্রার্থী আমার রুমে এসে ঘুরে যাননি। এর আগে আমার কাছে ভূমিহীনরা এসেছিলেন। প্রধানমন্ত্রী তো বলে দিয়েছেন ভূমিহীনদের ঘর দিবেন। আমিও তাই চাই। কিন্তু তাদের যে ডিমান্ড সেটাই বড় সমস্যা।

তিনি আরও বলেন, তারা মহানগরের ভেতর কোনো একটি নির্দিষ্ট জায়গা দেখিয়ে দিচ্ছে, সেখানে ঘর চান। যেটা আইনে নেই। তারা নিচে এসে যে স্লোগান, দাবিগুলো তুলছিল, তা ভূমিহীনদের দাবি না। তারা পলিটিক্যাল এজেন্ডা বাস্তাবায়নের জন্য এসেছিল। পলিটিক্যাল এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য যদি কিছু চায় আমি তো তা দিতে পারব না। অনৈতিক দাবি করলে আমাকে পাবে না, আইনের মধ্যে থাকলে সহযোগিতা করব। আমার দরজা উন্মুক্ত, তারা আসতে পারে।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর